নিউজ ডেস্ক:
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ কংগ্রেস নামক এক দল প্রার্থী মনোনয়নে অনিয়ম করেছে বলে অভিযোগ করেছে।
গত ২৯ তারিখে জামালপুর জেলায় সংসদ নির্বাচন কে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ কংগ্রেস পার্টি প্রার্থী দিবে বলে অধ্যাপক সালেক বিক তৌফিক এর নিকট থেকে মনোনয়ন ফরমের দাম সহ ওনার বিস্তারিত নেন।
নেওয়ার পর ২৯ তারিখ রাত ৯-৩৫ মিনিটে উক্ত সংসদ প্রার্থী কে হোয়াটসঅ্যাপ এ একটা ফরম দিয়েই বলে এটা নমিনেশন ফরম আর এটা দেন কথিত দল বাংলাদেশ নাগরিক কল্যান পার্টির মহাসচিব অধ্যাপক মাসুম বিল্লাহ।
উক্ত মনোনয়ন ফরমের বিষয়ে ওনাকে জিজ্ঞেস করলে ওনি বলেন,,
আমার বাবার প্রতীক ও পার্টি না
আমার টাকা জমা দিয়ে মনোনয়ন কিনছি তারপর প্রতীক পাইলে পাইছে না পাইলে কিছু করার নাই তাছাড়া তাকে ফোন দিয়ে কাগজ রেডি করতে বলেছি সে বলছে কাগজপত্র রেডি আমাকে মনোনয়ন দিতে বলছে আমি দিয়েছি
মনোনয়ন জমা না দেওয়ায় জরিমানা দিতে হবে অথবা তারা আইনি ব্যবস্থা নিতে চায়
এই বলে মেসেনজার লিখে দেন।
এ বিষয়ে জামালপুর ৩ আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশী অধ্যাপক সালেক বীন তৌফিক বলেন
মনোনয়ন জমা দেওয়ার আগের রাতে কেও মনোনয় ফরম দেয়? এটা দুনিয়ার কোথায় আছে? মনোনয়ন ফরম ফিলাপ করার পরেও বহু কাজ আছে। ভোটার লিষ্টের সিডি উত্তোলন বাবদ ২২,৫০০ টাকা ট্রেজারী চালান এবং জামানত বাবদ ২০,০০০ মোট ৪২,৫০০ টাকা জমা দিতে হবে মনোনয়ন পাওয়ার পর। মনোনয়ন ফরম ফিলাপ করে কোর্টে মেজিস্ট্রেটের সামনে হাজির হয়ে হলফনামা সই নিতে হবে। সেসময় মেজি্স্ট্রেট আমার মনোনয়ন আছে কিনা তা যাচাই করার জন্য দেখতে চাইতে পারেন। এই কাজগুলোর জন্য অনন্ত মাঝখানে দুইদিন দরকার। এগুলো সে জানেনা আর মনোনয়ন জমাদানের আগের রাতে একটা মনোনয়ন ফরম ছুড়ে মারলো যার কোন হার্ড কপি নেই সেটা দিয়ে আমি কি করবো আসলে মাসুম বিল্লাহ সাহেব ও তথাকথিত বাংলাদেশ কংগ্রেস পার্টি মনোনয়ন ফরমের কথা বলে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার জন্যই এসব করছে আমি এ বিষয়ে নির্বাচন অফিসে এবং খুব শীগ্রই সাংবাদিক সম্মেলন করে আরও বিস্তারিত জানাবো।
Post a Comment